ঠান্ডা লেগে হোক, অ্যালার্জি থেকে হোক বা কোনও গন্ধের কারণে, হাঁচি খুব সাধারম একটা বিষয়। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, একবার হাঁচি শুরু হলে আর থামতেই চায় না। গুরুত্বপূর্ণ মিটিং বা পাবলিক প্লেসে নাগাড়ে হেঁচে যাওয়াটা অস্বস্তিকরতো বটেই। তবে সাধারণ কয়েকটা ঘরোয়া টোটকায় এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
* হাঁচি যাদেরর এক নাগাড়ে চলতে থাকে, তাঁদের শরীরে জিংক-এর ঘাটতি রয়েছে। জিংক সাপ্লিমেন্ট খেলে সমস্যা মিটবে। বাদাম বা বিভিন্ন বীজ খেতে পারেন। এ সবে প্রচুর জিংক থাকে।
* নিয়মিত ভাবে আমলার খান। আমলা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সর্দি-কাশির প্রবণতা কমায়। দিনে তিনবার আমলার রস খান।
* সকালে উঠে আদা ও তুলসি পাতার রসও এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী। ৩-৪টে তুলসি পাতা এক টুকরো ছোট আদা এক কাপ জলে ফুটিয়ে নিয়ে সেই জলটাও খেতে পারেন।
* হাঁচির সমস্যা থাকলে উপকার পাবেন রসুনেও। অ্যালার্জির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য রসুনের জবাব নেই। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বাডা়য় রসুন। ঘিয়ের সঙ্গে রসুন হালকা ভেজে সেটা দিয়ে গরম ভাত মেখে খান, উপকার পাবেন।
পরিসংখ্যান বলছে সম্প্রতি বিশ্ব জুড়ে ১২টি বিমান দুর্ঘটনায় মোট ২২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আরো পড়ুন
ছোট-বড় সকলের জন্যই গরুর দুধ বেশ উপকারী খাবার। আরো পড়ুন
টিফিন নিয়ে খুদেদের বায়নার শেষ নেই! টিফিনে ভালমন্দ খাবার না থাকলেই সেই খাবার আবার ফিরে আসে বাড়িতে। আরো পড়ুন
দুর্গাপুজোর রেশ কাটতে না কাটতেই এসে গেল কালীপুজো। আরো পড়ুন
অতিরিক্ত মেদ কিংবা ডায়াবিটিস থেকে মুক্তির সহজ সমাধান হিসাবে অনেকেই সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করেন। আরো পড়ুন
আলু খেতে ভালবাসেন, এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। আরো পড়ুন
পুজো মানেই ভূরিভোজ। জমিয়ে খাওয়াদাওয়া। আরো পড়ুন
চিংড়ি মাছ খেতে ভালবাসেন না এমন বাঙালি হাতে গোনা। আরো পড়ুন
চতুর্থী তিথির অধিষ্ঠাতা দেবতা বা অধিদেবতা গৌরীপুত্র সিদ্ধিদাতা গণেশ। আরো পড়ুন
ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী তা সকলেরই জানা। আরো পড়ুন