পয়লা বৈশাখ থেকেই খুঁটি পুজো শুরু হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন ক্লাবে। দেরী করে হলেও দেশপ্রিয় পার্ক তাদের পুজোর ঢাকে শেষ পর্যন্ত কাঠি পড়ল। রথ পেরিয়ে সাত জুলাই রবিবার ক্লাবের মাঠে হল খুঁটি পুজো। খুঁটি পুজোয় উপস্থিত ছিলেন দেবাশীষ কুমার , অলকানন্দা রায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় , চন্দ্রিমা চট্টোপাধ্যায়।
এদিন সকাল ৯টার সময় শুরু হয় খুঁটি পুজো। তারপর ঘণ্টা দেড়েক ধরে চলে পুজোর পর্ব। বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনসেব চট্টোপাধ্যায় আসার পর খুঁটি পুঁতে দেওয়া হয় মাটিতে। মেয়র পারিষদ দেবাশীষ কুমার বলেন , “প্রত্যেক বছরই দেশপ্রিয় পার্ক নতুন কিছু চমক দিয়ে থাকে। বিগত কয়েক বছরে এই পুজোর বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু জয়ে যায় পুজোর অনেক আগে থেকেই। মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এবারও আশা করা যায় দেশপ্রিয় পার্ক নতুন ধরনের কোনও চমক দেবেই। আগে সব থেকে বড় দুর্গা, কখনও হাজার হাতের দুর্গা ছিল ক্লাবের সবথেকে বড় চমক।”
শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন , “খুঁটি পুজো বৈষ্ণবদের পুজো, আমরা যেটা করি সেটা ভূমিপুজো। আমাদের নতুন বাড়ি তৈরি করলেও দেখবেন আমরা আগে মাটি পুজো করি আগে, ভিত কে পুজো করি। সেই ভিতের উপর ধীরে ধীরে ইমারত গড়ে ওঠে। এটাও তেমন আজকে ভিত তৈরি করা হল। ধীরে ধীরে এর উপর সুন্দর একটা কিছু তৈরি হবে , যা আবারও মানুষকে চমকে দেবে। ঐতিহ্যের সঙ্গে বর্তমানের মিল রেখেই সেই জিনিস তৈরি হবে সেটা স্পষ্ট।”
দেবাশীষ কুমার বলেন , “আমরা এই পুজোতেও সমস্তরকম নিরাপত্তা নিয়ে তৈরি হচ্ছি এখন থেকে। ভালো কিছুই উপহার পাবে শহরবাসী।” তবে থিম নিয়ে এখনই কিছু বুলতে চাইছে না ক্লাব কর্তৃপক্ষ। তাঁরা স্পষ্ট জানিয়েছে, কোনও ক্লাবই এতো তারাতারি করে থিম বলে দেয় না , তাঁরাও চলবেন সেইয়া একই পথেই। সবকিছুই ক্রমশ প্রকাশ্য।
দেশপ্রিয় পার্কের পুজোর আকর্ষণ ছিল মেলা এবং পুজো উপলক্ষে বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠান। পূজা প্রাঙ্গনের সামনের অংশে মহম্মদ আলি পার্কে এখনও মেলা হয় সঙ্গে রয়েছে পুজোও। মেলা আর হয় না দেশপ্রিয় পার্কে। পুজোর আকর্ষণ এখন শুধুই মণ্ডপে। সেটাকে সামনে রেখেই এগিয়ে চাইছে তাঁরা।
পরিসংখ্যান বলছে সম্প্রতি বিশ্ব জুড়ে ১২টি বিমান দুর্ঘটনায় মোট ২২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আরো পড়ুন
ছোট-বড় সকলের জন্যই গরুর দুধ বেশ উপকারী খাবার। আরো পড়ুন
টিফিন নিয়ে খুদেদের বায়নার শেষ নেই! টিফিনে ভালমন্দ খাবার না থাকলেই সেই খাবার আবার ফিরে আসে বাড়িতে। আরো পড়ুন
দুর্গাপুজোর রেশ কাটতে না কাটতেই এসে গেল কালীপুজো। আরো পড়ুন
অতিরিক্ত মেদ কিংবা ডায়াবিটিস থেকে মুক্তির সহজ সমাধান হিসাবে অনেকেই সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করেন। আরো পড়ুন
আলু খেতে ভালবাসেন, এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। আরো পড়ুন
পুজো মানেই ভূরিভোজ। জমিয়ে খাওয়াদাওয়া। আরো পড়ুন
চিংড়ি মাছ খেতে ভালবাসেন না এমন বাঙালি হাতে গোনা। আরো পড়ুন
চতুর্থী তিথির অধিষ্ঠাতা দেবতা বা অধিদেবতা গৌরীপুত্র সিদ্ধিদাতা গণেশ। আরো পড়ুন
ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী তা সকলেরই জানা। আরো পড়ুন